Saturday 1 November 2025
Home      All news      Contact us      RSS      English
somoyerkonthosor - 1 days ago

৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই: ইসলামী ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা ও গভর্নরকে আদালতে তলব

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রায় ৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই এবং একই পদে নতুন কর্মী নিয়োগের উদ্যোগের ঘটনায় ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে তলব করেছেন ঢাকার একটি আদালত।চাকরিচ্যুত দুই কর্মী—ইসলামী ব্যাংকের রাঙ্গামাটি শাখার সাবেক কর্মকর্তা এস এম এমদাদ হোসেন ও চট্টগ্রামের হালিশহর শাখার জুনিয়র অফিসার মো. আরফান উল্লাহ—একটি রেকর্ড ডিক্লারেশন মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা আমলে নিয়ে ঢাকার পঞ্চম যুগ্ম জেলা জজ আদালত বৃহস্পতিবার এই সমন জারি করেন বলে জানিয়েছেন বাদীদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুম।অ্যাডভোকেট মাসুম আরও বলেন, আদালত ইসলামী ব্যাংকের শীর্ষ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে আদালতে হাজির হয়ে এই গণবরখাস্ত এবং পরিকল্পিত নিয়োগ প্রক্রিয়ার কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য সমন জারি করেছেন। তলব করা কর্মকর্তাদের কাছে ইতিমধ্যে নোটিশ পাঠানো হয়েছে এবং তারা সেটি পেয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।ট্রেইনি অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার ও ট্রেইনি অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ক্যাশ) পদে নিয়োগের জন্য ইসলামী ব্যাংকের আগামী ১ নভেম্বরের নির্ধারিত পরীক্ষার ঠিক দুই দিন আগে আদালতের এই আদেশ এলো।মামলার আরজি অনুযায়ী, চলতি বছরের আগস্ট থেকে অক্টোবরের মধ্যে ব্যাংকটি ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ’ না করে এবং শ্রম আইন লঙ্ঘন করে প্রায় ৫ হাজার স্থায়ী কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে।বাদীরা দাবি করেছেন, গণহারে এই বরখাস্ত ছিল স্বেচ্ছাচারী এবং ব্যাংকের আইনি এখতিয়ার-বহির্ভূত। তারা এই বরখাস্তকে বেআইনি ঘোষণা, নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত এবং বরখাস্ত হওয়া কর্মীদের সম্পূর্ণ বেতন-ভাতাসহ চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ দিতে আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।আদালত যেন সব তফসিলি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংককে এই মর্মে নির্দেশনা দেন যে, বরখাস্তের আইনি বৈধতা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক যেন তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ রাখে, আবেদনে এটাও জানিয়েছেন বাদীরা।এইচএ


Latest News
Hashtags:   

হাজার

 | 

কর্মীকে

 | 

ছাঁটাই

 | 

ইসলামী

 | 

ব্যাংকের

 | 

শীর্ষ

 | 

কর্মকর্তা

 | 

গভর্নরকে

 | 

আদালতে

 | 

Sources